
IELTS রাইটিং হলো IELTS মডিউলের সবচেয়ে মজার পার্ট কারন এই মডিউলে আপনি মনের খোরাক মেটাতে পারবেন মনের কথাগুলো লেখার মাধমে। অনেকেই মনে করেন রাইটিং বেশ কঠিন মডিউল। কারন এই মডিউলটার জন্য প্রতিবছর কতজনকে যে আবার পরীক্ষা দিতে হয় তার কোনো হিসাব নেই।অন্য মডিউলের সাথে এটার একটা পার্থক্য হলো এই মডিউলে ভালো স্কোর করা কঠিন। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি রাইটিং সবচেয়ে সহজ মডিউল কারন খুব কম সময়েই আপনি রাইটিং এ আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাবেন। ছোটবেলা থেকেই আমাদের মধ্যে একটা প্রবণতা থাকে যে পরীক্ষার হলে পারি আর না পারি লিখে আসতে হবে, পৃষ্ঠা নিতে হবে, লেখা প্রাসঙ্গিক হোক আর না হোক সেটা নিয়ে আমাদের মাথাব্যাথা নেই। ও আচ্ছা, একটা বিষয় বলতে চাই, রাইটিং লেখার ক্ষেত্রে অনেকেই উল্টা পাল্টা লিখে যেমন আগে টাস্ক ২ এবং পরে টাস্ক ১ লিখে। এমনটা না করে আগে টাস্ক ১ এবং পরে টাস্ক ২ লিখবেন। কোন বিষয়বস্তু বর্ণনায় অবশ্যই পরিপূর্ণতা থাকতে হবে অর্থাৎ বুঝিয়ে লিখবেন। যদি আপনি কোন একটি গ্রাফ নিয়ে লেখা শুরু করেন সেই গ্রাফের সব গুরুত্বপূর্ন তথ্য দেওয়া উচত। অনেকেই ভাবে ” রাইটিং এ আনকম ও খুব কঠিন শব্দ যত ব্যবহার করা যায় তত ভাল ” এটা খুব ই ভুল ধারনা। কঠিন শব্দ লিখতে পারেন তবে সেটা অবশ্যই আপনার লেখার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে এবং আরেকটা বিষয় মাথায় রাখবেন, আপনার আয়ত্তে নেই এমন শব্দ ব্যবহার করবেন না, কোর্টে গেলে আপনি তালগোল পাকিয়ে ফেলবেন! পরীক্ষা শুরু হওয়ার সাথে সাথেই প্ল্যান করতে হবে যে, কী জানতে চেয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কী আছে? ইন্ট্রোডাকশন, ওভারভিউ, বডি ও কনক্লুশন কত মধ্যে শেষ করতে হবে? এগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় দেখা যায় অল্প ভুলের জন্য নম্বর কম আসে। এক্ষেত্রে STUV, LMN এবং QUICK স্ট্রেটিজী জানলে পানির মতো সহজ হয়ে যাবে রাইটিং।(ফলো করুন: IELTS-up Banglay and IELTS School Bangla)।